গৃহ নির্যাতন
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিন
অনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
গৃহ নির্যাতন হল কাউকে নিজ গৃহের মধ্যে পরিবারেরই অন্য কোনো ব্যক্তি কর্তৃক শারীরিক বা মানসিকভাবে নিপীড়ন করা।
নির্যাতনের ধরণ[সম্পাদনা]
গৃহ নির্যাতনের প্রধান ধরনগুলোর মধ্যে রয়েছে:
গৃহ নির্যাতনের কারণ[সম্পাদনা]
গৃহ নির্যাতনের যে সকল কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে:
- দারিদ্র্য[২]
- আর্থিক সমস্যা[২]
- মানসিকতার পরিবর্তন[২]
- যুদ্ধের প্রভাব[২]
- নৈতিকতার অভাব
- সামাজিক মূল্যবোধের অভাব
- অদক্ষ গৃহকর্মী
- শিশু গৃহকর্মী
গৃহ নির্যাতনের প্রভাব[সম্পাদনা]
- নারীরা নির্যাতনের ফলে কর্মস্থল ত্যাগ করছে, ফলে উত্পাদনশীলতা ব্যহত হচ্ছে[১];
- নির্যাতিত মহিলারা প্রায়ই দেরি করে কর্মস্থলে আসেন বা ছুটির পূর্বেই কর্মস্থল ত্যাগ করেন[১], ফলে অফিসের স্বাভাবিক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে;
- নির্যাতিত মহিলাদের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে[১];
- নির্যাতিতারা নিজেদের কাজে উৎসাহ-উদ্দীপনার অভাব ও আত্মবিশ্বাসহীনতায় ভোগে[১];
- নির্যাতনের ফলে নির্যাতিতার মনে সর্বদা এক ধরনের ভীতি কাজ করে[১];
- নির্যাতনের শিকার নারীরা পরবর্তিতে গৃহ ত্যাগের ফলে পাচারের শিকার হচ্ছে[৩];
- গৃহ পরিচাকার ঘাটতি দেখা দিচ্ছে।
- পতিতা বৃত্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
- চুরির ঘটনা ঘটে।
- শিশু অপহরণের ঘটনা ঘটে।
- ঘুনসহ অন্যান্য অপরারাধের জন্ম দেয়।
অঞ্চল ভিত্তক তথ্য[সম্পাদনা]
পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে এই ধরনের নির্যাতনের ঘটনা অহরহ ঘটে থাকে; তবে তুলনামূলকভাবে যুদ্ধ বিদ্ধস্থ অঞ্চল, নিম্ন-মাথাপিছু আয়ের অঞ্চল এবং শিক্ষার হার যেসব অঞ্চলে কম সেখানে এর প্রকোপ বেশি লক্ষনীয়।
এশিয়া[সম্পাদনা]
দক্ষিণ এশিয়া[সম্পাদনা]
মধ্যপ্রাচ্য[সম্পাদনা]
ইউরোপ[সম্পাদনা]
রাশিয়ায় প্রতিবছর ৬ লক্ষ নারী নিজ গৃহে নির্যাতনের শিকার হন[৪]। যুদ্ধ-বিদ্ধস্ত সার্বিয়ায় প্রতি ৩ জন নারীর মধ্যে ১ জন এই ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়[২]। অপর দিকে, জার্মানিতে প্রতিবছর প্রায় ৪০ হাজার মহিলা নির্যাতন থেকে রক্ষা পেতে মহিলাদের সাহায্যার্থে গড়া ওঠা বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে এসে আশ্রয় নেয়[১]
প্রতিকারের উপায়[সম্পাদনা]
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ জার্মানিতে গৃহ নির্যাতন
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ সার্বিয়ায় গৃহ নির্যাতন
- ↑ নারী ও শিশু নির্যাতন[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ রাশিয়ায় গৃহ নির্যাতন